Facebooktwitterredditpinterestlinkedinmail

দেশের সকল পড়ালেখার মূল উদ্দেশ্য একটা সনদ নেয়া। একটা বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর নাম বলুন যেখান থেকে পাশ করে চাকুরিতে গিয়ে সাথে সাথে আউটপুট দিতে পারে। যেমন একটা ছেলে বা মেয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ার হয়ে কাজে গিয়ে কেক মিক্সিং থেকে প্যাকিং বাজারজাত করতে পারে কি? কেমিস্ট্রি থেকে পাশ করে কাজে গিয়ে ডেইরি পানি জুস বেভারেজ তেল এর বেসিক সকল টেস্ট করতে পারে। অথছ এখন দেখা যায় বড়ো বড়ো ডিগ্রি নেয়া শিক্ষকগন ল্যাবে ক্লাস করান, ল্যাব চার্জ নেন, আউটপুট ০০০০০! ৪ বছর বি এস সি করে বাজারে বহুল বিক্রি হওয়া পন্য যা তারা নিজেরা উৎপাদনে কাজ করে তার বেসিক প্যারামিটার বলতে পারে না। ফিয়াব ল্যাবে যা ট্রেনিং করতে আসে তাদেরকে বোতলজাত পানি, বেভারেজ পান করতে দিয়ে জিগ্যেস করা হয় এর কিকি প্যারামিটার চেক করতে হয় আর এর রেঞ্জ কতো? ৮০-৯০ শতাংশ কিছুই জানেনা। অতছ এগুলো শিখাতে মাত্র ১ ঘণ্টাই যথেষ্ট, যা তাদেরকে প্রথম দিনই শিখানো হয় তাদের নিজ হাতে।

২০ বছর আগে আমরা সুযোগ না থাকা সত্ত্বেও অনেক কিছু শিখতে পেরেছি (Canada Sweden Denmark China India গিয়ে শিখেছি) আর এখন সু্যোগ থাকলেও শেখানো ইচ্ছা নাই, বড়ো ব্যাপার হলো যে পড়ায় সে কি জানে সেটা মুল বিষয়।মাস্টার্স পাশ করে কয়জন পারে একটা ব্যাংক একাউন্ট ওপেন এর ফ্রম ফিলাপ করতে। যদি নাই পারে তাহলে ১০+৪+৩+২=১৯/১৮ বছর এতো টাকা খরচ করে কর্মমুখি পড়ালেখার কি দরকার, জেনারেল থেকে পাস করে চাকুরিতে গিয়ে কাজ শিখে নিলেই যথেষ্ট। কিন্তু তারা তো পেরেছে কারন তারা FEAB FOUNDATION এর সাথে কাজ করতে পেরেছে। আরও বিস্তারিত জানতে যোগদিন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.