Facebooktwitterredditpinterestlinkedinmail

কে কি কেমন হতে চান খাদ্যশিলের বর্তমান চাকুরি ও শিক্ষা ব্যবস্থা গাজর আর খরগোশের মতোন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার মান কেমন তা এই উদাহরন থেকে শেখা জেতে পারে।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গাজর ও খরগোশ নিয়ে যেভাবে ভাবে- প্রথমেই ভাবে গাজর থেকে কিভাবে একের অধিক জিনিসে রুপান্তর করা যায়, যেমন গাজরের ড্রাই চিপস, বিটা ক্যারোটিন কালার বা ভিটামিন ভি নিষ্কাশন করা যায়। বাকিটুকু খরগোশের খাবার হিসেবে নানা প্সহুখাদ্যের খাবার তৈরি করা যায়। বিদেশে রপ্তানী করা যায়।

এরপর আসুন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি

১। প্রথম সারির প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি – এর গুনাগুন বের করবে, এর বহুবিদ ব্যবহার রিসার্চ করবে। খাদ্যতালিকায় গাজরের পরিমার যোগ করবে। সাথে রপ্তানি বাজার নিয়ে ভাববে।

২। ২য় সারির রা ভাববে এটা তো পচনশীল দক্ষ জনশক্তির অভাবে এটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এর থেকে গাজরের হালুয়া বানানো যেতে পারে, কিছু ফ্রোজেন করে নন্সিজনে বাজারে বিক্রি করা যেতে পারে তাহলে ভালো দাম পাওয়া যাবে, যেগুলো নিম্ন গ্রেডের সেগুলো খরগোশ ও গরু ছাগলের খাবার হিসবে খাওয়াবে। তাহলে এবার আমরা গাজর রক্ষনাবেক্ষন করার জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করবো।

৩। শেষ সারির যারা তারা চিন্তা করবে ভালো উদ্যোক্তা হলে কেমন হয়। ঢাকায় এনে বিক্রি করলে ভালো দাম পাওয়া যাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.